নোয়াখালীর হাতিয়াতে চুরির অভিযোগে মোহাম্মদ জাফর (১৮) নামের এক কিশোর দিনমজুরকে হত্যা করে গাছে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে।  
শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, একই দিন সকালে উপজেলার প্রকল্প বাজার এলাকার প্রধান সড়কের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাফর উপজেলার চানন্দি ইউনিয়নের প্রকল্প বাজার এলাকার মোহাম্মদ জাকের হোসেনের ছেলে।
নিহতের স্বজনদের অভিযোগ, গত ১০-১২দিন আগে বিএনপি নেতা সোহেলের বাড়িতে কাজ করেন জাফর। গত ৫দিন আগে বাড়ির মালিককে না জানিয়ে সেখান থেকে চলে যান। যাওয়ার সময় তাদের আলমারির চাবি, মোবাইল চার্জার ও নগদ ১১শত টাকা নিয়ে যান। এ ঘটনার জের ধরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় আলী বাজার এলাকা থেকে জাফরকে ধরে মোটরসাইকেলে করে প্রকল্প বাজারে নিয়ে আসেন সোহেল মাহমুদ। সেখানে জাফরের বাবাকেও ডাকা হয়। একপর্যায়ে তার বাবা চলে যায়। পরে জাফরকে আটকে রেখে নির্যাতন করে তার ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
তবে অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে অভিযুক্ত চানন্দি ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি সোহেল মাহমুদ বলেন, স্থানীয় এনসিপির কয়েকজন নেতার সাথে আমার বিরোধ রয়েছে। ওই বিরোধের জের ধরে আমাকে রাজনৈতিক ভাবে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে তারা। জাফরের বাবাকে খবর দিয়ে আনা হয়।
পরবর্তীতে সেখানে তার বাবা ছেলে রেখে চলে যান। পরে জাফরকেও তার বাবাকে নিয়ে আসার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর কী হয়েছে, আমি জানি না। সকালে তার মৃত্যুর খবর শুনেছি
 
হাতিয়ার মোর্শেদ বাজার তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) মো.লেয়াকত আলী বলেন, প্রাথমিক ভাবে এটিকে হত্যাকান্ড মনে হচ্ছে। শরীরে কোন আঘাতের চিহৃ নেই। তবে ফাঁস দিয়ে মরলে রশির দাগ হবে চন্দ্রা আকৃতির। কিন্তু এই রশির দাগটা গোলাকার।
                           শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, একই দিন সকালে উপজেলার প্রকল্প বাজার এলাকার প্রধান সড়কের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাফর উপজেলার চানন্দি ইউনিয়নের প্রকল্প বাজার এলাকার মোহাম্মদ জাকের হোসেনের ছেলে।
নিহতের স্বজনদের অভিযোগ, গত ১০-১২দিন আগে বিএনপি নেতা সোহেলের বাড়িতে কাজ করেন জাফর। গত ৫দিন আগে বাড়ির মালিককে না জানিয়ে সেখান থেকে চলে যান। যাওয়ার সময় তাদের আলমারির চাবি, মোবাইল চার্জার ও নগদ ১১শত টাকা নিয়ে যান। এ ঘটনার জের ধরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় আলী বাজার এলাকা থেকে জাফরকে ধরে মোটরসাইকেলে করে প্রকল্প বাজারে নিয়ে আসেন সোহেল মাহমুদ। সেখানে জাফরের বাবাকেও ডাকা হয়। একপর্যায়ে তার বাবা চলে যায়। পরে জাফরকে আটকে রেখে নির্যাতন করে তার ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
তবে অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে অভিযুক্ত চানন্দি ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি সোহেল মাহমুদ বলেন, স্থানীয় এনসিপির কয়েকজন নেতার সাথে আমার বিরোধ রয়েছে। ওই বিরোধের জের ধরে আমাকে রাজনৈতিক ভাবে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে তারা। জাফরের বাবাকে খবর দিয়ে আনা হয়।
পরবর্তীতে সেখানে তার বাবা ছেলে রেখে চলে যান। পরে জাফরকেও তার বাবাকে নিয়ে আসার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর কী হয়েছে, আমি জানি না। সকালে তার মৃত্যুর খবর শুনেছি
হাতিয়ার মোর্শেদ বাজার তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) মো.লেয়াকত আলী বলেন, প্রাথমিক ভাবে এটিকে হত্যাকান্ড মনে হচ্ছে। শরীরে কোন আঘাতের চিহৃ নেই। তবে ফাঁস দিয়ে মরলে রশির দাগ হবে চন্দ্রা আকৃতির। কিন্তু এই রশির দাগটা গোলাকার।
 
  গিয়াস উদ্দিন রনি ( নোয়াখালি প্রতিনিধি)
 গিয়াস উদ্দিন রনি ( নোয়াখালি প্রতিনিধি)  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                